Recent

Thursday, May 25, 2023

দেশের সকল থানার ওসি সাহেবদের মোবাইল নাম্বার

দেশের সকল থানার ওসি সাহেবদের মোবাইল নাম্বার

দেশের সকল থানার ওসি সাহেবদের মোবাইল নাম্বার

ডিএমপি, ঢাকা  
১। ওসি রমনা- ০১৭১৩৩৭৩১২৫
২। ওসি ধানমন্ডি- ০১৭১৩৩৭৩১২৬
৩। ওসি শাহাবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১২৭
৪। ওসি নিউ মার্কেট- ০১৭১৩৩৭৩১২৮
৫। ওসি লালবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৩৪
৬। ওসি কোতয়ালী- ০১৭১৩৩৭৩১৩৫
৭। ওসি হাজারীবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৩৬
৮। ওসি কামরাঙ্গীরচর- ০১৭১৩৩৭৩১৩৭
৯। ওসি সুত্রাপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৩
১০। ওসি ডেমরা- ০১৭১৩৩৭৩১৪৪
১১। ওসি শ্যামপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৫
১২। ওসি যাত্রাবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩১৪৬
১৩। ওসি মতিঝিল- ০১৭১৩৩৭৩১৫২
১৪। ওসি সবুজবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৫৩
১৫। ওসি খিলগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৫৪
১৬। ওসি পল্টন- ০১৭১৩৩৭৩১৫৫
১৭। ওসি উত্তরা- ০১৭১৩৩৭৩১৬১
১৮। ওসি এয়ারপোর্ট- ০১৭১৩৩৭৩১৬২
১৯। ওসি তুরাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৬৩
২০। ওসি উত্তরখান- ০১৭১৩৩৭৩১৬৪
২১। ওসি দক্ষিনখান- ০১৭১৩৩৭৩১৬৫
২২। ওসি গুলশান- ০১৭১৩৩৭৩১৭১
২৩। ওসি ক্যান্টনমেন্ট- ০১৭১৩৩৭৩১৭২
২৪। ওসি বাড্ডা- ০১৭১৩৩৭৩১৭৩
২৫। ওসি খিলক্ষেত- ০১৭১৩৩৭৩১৭৪
২৬। ওসি তেজগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৮০
২৭। ওসি তেজগাও শি/এ- ০১৭১৩৩৭৩১৮১
২৮। ওসি মোহাম্মদপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৮২
২৯। ওসি আদাবর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৩
৩০। ওসি মিরপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৯
৩১। ওসি পল্লবী- ০১৭১৩৩৭৩১৯০
৩২। ওসি কাফরুল- ০১৭১৩৩৭৩১৯১
৩৩। ওসি শাহ আলী- ০১৭১৩৩৭৩১৯২

সিএমপি, চট্রগ্রাম
১। ওসি কোতয়ালী, সিএমপি- ০১৭১৩৩৭৩২৫৬
২। ওসি পাহাড়তলী (নর্থ জোন)- ০১৭১৩৩৭৩২৫৭
৩। ওসি পাচলাইশ- ০১৭১৩৩৭৩২৫৮
৪। ওসি চান্দগাও- ০১৭১৩৩৭৩২৫৯
৫। ওসি খুলসী- ০১৭১৩৩৭৩২৬০
৬। ওসি বাকুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩২৬১
৭। ওসি ওসি বায়েজিদ বোস্তামী- ০১৭১৩৩৭৩২৬২
৮। ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৭
৯। ওসি ডাবল মুরিং- ০১৭১৩৩৭৩২৬৮
১০। ওসি হালিশহর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৯
১১। ওসি পতেঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩২৭০
১২। ওসি কর্ণফুলি- ০১৭১৩৩৭৩২৭১
১৩। ওসি ইমিগ্রেশন (বন্দর)- ০১৭১৩৩৭৩২৭২
১৪। ওসি পাহাড়তলী (বন্দর জোন)- ০১৭১৩৩৭৩২৭৩

কেএমপি, খুলনা
১। ওসি খুলনা- ০১৭১৩৩৭৩২৮৫
২। ওসি সোনাডাঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩২৮৬
৩। ওসি খালিশপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৭
৪। ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৮
৫। ওসি খানজাহান আলী- ০১৭১৩৩৭৩২৮৯

আরএমপি, রাজশাহী
১। ওসি বোয়ালিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩০৯
২। ওসি রাজপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৩১০
৩। ওসি মতিহার- ০১৭১৩৩৭৩৩১১
৪। ওসি শাহ মাকদুম- ০১৭১৩৩৭৩৩১২

ঢাকা বিভাগ
১। ওসি সাভার- ০১৭১৩৩৭৩৩২৭
২। ওসি ধামরাই- ০১৭১৩৩৭৩৩২৮
৩। ওসি কেরানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩২৯
৪। ওসি নবাবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৩০
৫। ওসি দোহার- ০১৭১৩৩৭৩৩৩১
৬। ওসি আশুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৩২
৭। ওসি দক্ষিন কেরানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৩৩
৮। ওসি নারায়নগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৫
৯। ওসি ফতুল্লা- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৬
১০। ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৭
১১। ওসি সিদ্দিরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৮
১২। ওসি আড়াইহাজার- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৯
১৩। ওসি সোনারগাও- ০১৭১৩৩৭৩৩৫০
১৪। ওসি রুপগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৫১
১৫। ওসি জয়দেবপুর ০১৭১৩৩৭৩৩৬৩
১৬। ওসি টংগী- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৪
১৭। ওসি কালিয়াকৈর- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৫
১৮। ওসি শ্রীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৬
১৯। ওসি কাপাসিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৭
২০। ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৮
২১। ওসি মানিকগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৭৯
২২। ওসি ঘিওর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮০
২৩। ওসি শিবালয়- ০১৭১৩৩৭৩৩৮১
২৪। ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮২
২৫। ওসি হরিরামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৩
২৬। ওসি সাটুরিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৪
২৭। ওসি সিংগাইর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৫
২৮। ওসি মুন্সীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৬
২৯। ওসি টংগীবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৭
৩০। ওসি লৌহজং- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৮
৩১। ওসি শ্রীনগর- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৯
৩২। ওসি সিরাজদীখান- ০১৭১৩৩৭৩৪০০
৩৩। ওসি গজারিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৪০১
৩৪। ওসি নরসিংদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১২
৩৫। ওসি রায়পুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৩
৩৬। ওসি শিবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৪
৩৭। ওসি বেলাবো- ০১৭১৩৩৭৩৪১৫
৩৮। ওসি মনোহরদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১৬
৩৯। ওসি পলাশ- ০১৭১৩৩৭৩৪১৭
৪০। ওসি কোতয়ালী মযমনসিংহ- ০১৭১৩৩৭৩৪৩০
৪১। ওসি মুক্তাগাছা- ০১৭১৩৩৭৩৪৩১
৪২। ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৩২
৪৩। ওসি ত্রিশাল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৩
৪৪। ওসি গৌরীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৪
৪৫। ওসি ঈশ্বরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৫
৪৬। ওসি নান্দাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৬
৪৭। ওসি ফুলপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৭
৪৮। ওসি হালুয়াঘাট- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৮
৪৯। ওসি ধোবাউরা- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৯
৫০। ওসি গফরগাও- ০১৭১৩৩৭৩৪৪০
৫১। ওসি ভালুকা- ০১৭১৩৩৭৩৪৪১
৫২। ওসি তারাকান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৪৪২
৫৩। ওসি টাঙ্গাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৪
৫৪। ওসি মির্জাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৫
৫৫। ওসি নাগরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৬
৫৬। ওসি সখিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৭
৫৭। ওসি বাসাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৮
৫৮। ওসি দেলদুয়ার- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৯
৫৯। ওসি মধুপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬০
৬০। ওসি ঘাটাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৬১
৬১। ওসি কালিহাতি- ০১৭১৩৩৭৩৪৬২
৬২। ওসি ভুয়াপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৩
৬৩। ওসি ওসি যমুনা ব্রীজ পূর্ব- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৪
৬৪। ওসি ধনবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৫
৬৫। ওসি গোপালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৬
৬৬। ওসি কিশোরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৮০
৬৭। ওসি করিমগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৮১
৬৮। ওসি তারাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৮২
৬৯। ওসি হোসেনপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৩
৭০। ওসি কটিয়াদী- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৪
৭১। ওসি বাজিতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৫
৭২। ওসি কুলিয়ারচর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৬
৭৩। ওসি ভৈরব- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৭
৭৪। ওসি ইটনা- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৮
৭৫। ওসি মিঠামইন- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৯
৭৬। ওসি নিকলী- ০১৭১৩৩৭৩৪৯০
৭৭। ওসি পাকুন্দিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৪৯১
৭৮। ওসি অষ্টগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৪৯২
৭৯। ওসি নেত্রকোনা- ০১৭১৩৩৭৩৫০৫
৮০। ওসি বারহাট্টা- ০১৭১৩৩৭৩৫০৬
৮১। ওসি কলমাকান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৫০৭
৮২। ওসি আটপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৫০৮
৮৩। ওসি দুর্গাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫০৯
৮৪। ওসি পূর্বধলা- ০১৭১৩৩৭৩৫১০
৮৫। ওসি কেন্দুয়া- ০১৭১৩৩৭৩৫১১
৮৬। ওসি মদন- ০১৭১৩৩৭৩৫১২
৮৭। ওসি মোহনগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫১৩
৮৮। ওসি খালিজুরি- ০১৭১৩৩৭৩৫১৪
৮৯। ওসি শেরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫২৩
৯০। ওসি নকলা- ০১৭১৩৩৭৩৫২৪
৯১। ওসি নলিতাবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৫২৫
৯২। ওসি শ্রীবর্দী- ০১৭১৩৩৭৩৫২৬
৯৩। ওসি ঝিনাইগাতি- ০১৭১৩৩৭৩৫২৭
৯৪। ওসি জামালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৩৮
৯৫। ওসি মেলান্দহ- ০১৭১৩৩৭৩৫৩৯
৯৬। ওসি সরিষাবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৫৪০
৯৭। ওসি দেওয়ানগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫৪১
৯৮। ওসি ইসলামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৪২
৯৯। ওসি মাদারগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫৪৩
১০০। ওসি বকশীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫৪৪
১০১। ওসি বাহাদুরাবাদ- ০১৭১৩৩৭৩৫৪৫
১০২। ওসি কোতয়ালী ফরিদপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৫৬
১০৩। ওসি মধুখালী- ০১৭১৩৩৭৩৫৫৭
১০৪। ওসি বোয়ালমারী- ০১৭১৩৩৭৩৫৫৮
১০৫। ওসি আলফাডাঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩৫৫৯
১০৬। ওসি চরভদ্রাসন- ০১৭১৩৩৭৩৫৬০
১০৭। ওসি নগরকান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৫৬১
১০৮। ওসি সদরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৬২
১০৯। ওসি সালতা- ০১৭১৩৩৭৩৫৬৩
১১০। ওসি ভাংগা- ০১৭১৩৩৭৩৫৬৪
১১১। ওসি গোপালগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫৭২
১১২। ওসি মকসুদপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৭৩
১১৩। ওসি কাশিয়ানী- ০১৭১৩৩৭৩৫৭৪
১১৪। ওসি কোটালীপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৫৭৫
১১৫। ওসি টুঙ্গিপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৫৭৬
১১৬। ওসি মাদারীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৫
১১৭। ওসি রাজৈর- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৬
১১৮। ওসি কালকিনি- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৭
১১৯। ওসি শিবচর- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৮
১২০। ওসি রাজবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৫৯৮
১২১। ওসি বালিয়াকান্দি- ০১৭১৩৩৭৩৫৯৯
১২২। ওসি পাংশা- ০১৭১৩৩৭৩৬০০
১২৩। ওসি গোয়ালন্দ- ০১৭১৩৩৭৩৬০১
১২৪। ওসি গোসাইরহাট- ০১৭১৩৩৭৩৬১২
১২৫। ওসি ভেদরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৬১৩
১২৬। ওসি ডামুড্ডা- ০১৭১৩৩৭৩৬১৪
১২৭। ওসি জাজিরা- ০১৭১৩৩৭৩৬১৫
১২৮। ওসি নড়িয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬১৬
১২৯। ওসি পালং- ০১৭১৩৩৭৩৬১৭
১৩০। ওসি শখিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৬১৮

চট্রগ্রাম বিভাগ
১। ওসি রাউজান- ০১৭১৩৩৭৩৬৩৯
২। ওসি হাটহাজারী- ০১৭১৩৩৭৩৬৪০
৩। ওসি ফটিকছড়ি- ০১৭১৩৩৭৩৬৪১
৪। ওসি রাংগুনিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৪২
৫। ওসি পটিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৩
৬। ওসি মীরসরাই- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৪
৭। ওসি সীতাকুন্ডু- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৫
৮। ওসি আনোয়ারা- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৬
৯। ওসি বোয়ালখালী- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৭
১০। ওসি বাশখালী- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৮
১১। ওসি সাতকানিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৯
১২। ওসি লোহাগড়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৫০
১৩। ওসি চান্দনাইশ- ০১৭১৩৩৭৩৬৫১
১৪। ওসি সন্দীপ- ০১৭১৩৩৭৩৬৫২
১৫। ওসি কক্সবাজার- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৩
১৬। ওসি রামু- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৪
১৭। ওসি উখিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৫
১৮। ওসি টেকনাফ- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৬
১৯। ওসি চকোরিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৭
২০। ওসি কুতুবদিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৮
২১। ওসি মহেষখালী- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৯
২২। ওসি পেকুয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৭০
২৩। ওসি কোতয়ালী কুমিল্লা- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৫
২৪। ওসি চৌদ্দগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৬
২৫। ওসি দেবীদ্দার- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৭
২৬। ওসি হোমনা- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৮
২৭। ওসি লাকসাম- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৯
২৮। ওসি দাউদকান্দি- ০১৭১৩৩৭৩৬৯০
২৯। ওসি বুড়িচং- ০১৭১৩৩৭৩৬৯১
৩০। ওসি চান্দিনা- ০১৭১৩৩৭৩৬৯২
৩২। ওসি বরুরা- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৩
৩৩। ওসি লাঙ্গলকোট- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৪
৩৪। ওসি মুরাদনগর- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৫
৩৫। ওসি ব্রাক্ষ্মনপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৬
৩৬। ওসি মেঘনা- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৭
৩৭। ওসি মনোহরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৮
৩৮। ওসি তিতাস- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৯
৩৯। ওসি সদর দক্ষিন কুমিল্লা- ০১৭১৩৩৭৩৭০০
৪০। ওসি চাদপুর- ০১৭১৩৩৭৩৭১২
৪১। ওসি হাজীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭১৩
৪২। ওসি মতলব- ০১৭১৩৩৭৩৭১৪
৪৩। ওসি মতলব উত্তর- ০১৭১৩৩৭৩৭১৪
৪৪। ওসি মতলব দক্ষিন- ০১৭১৩৩৭৩৭১৫
৪৫। ওসি শাহারাস্তি- ০১৭১৩৩৭৩৭১৬
৪৬। ওসি কচুয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭১৭
৪৭। ওসি ফরিদগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭১৮
৪৮। ওসি হাইমচর- ০১৭১৩৩৭৩৭১৯
৪৯। ওসি ব্রাক্ষ্মনবাড়ীয়া সদর- ০১৭১৩৩৭৩৭৩০
৫০। ওসি সরাইল- ০১৭১৩৩৭৩৭৩১
৫১। ওসি আশুগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৩২
৫২। ওসি নাসিরনগর- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৩
৫৩। ওসি নবীনগর- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৪
৫৪। ওসি বাঞ্ছারামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৫
৫৫। ওসি কসবা- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৬
৫৬। ওসি আখাউড়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৭
৫৭। ওসি সুধারাম, নোয়াখালী- ০১৭১৩৩৭৩৭৪৮
৫৮। ওসি বেগমগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৪৯
৫৯। ওসি সেনবাগ- ০১৭১৩৩৭৩৭৫০
৬০। ওসি সোনাইমুরি- ০১৭১৩৩৭৩৭৫১
৬১। ওসি কোম্পানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৫২
৬২। ওসি চাটখিল- ০১৭১৩৩৭৩৭৫৩
৬৩। ওসি হাতিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৫৪
৬৪। ওসি চরজব্বার- ০১৭১৩৩৭৩৭৫৫
৬৫। ওসি লক্ষীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৫
৬৬। ওসি রায়পুরা- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৬
৬৭। ওসি রামগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৭
৬৮। ওসি রামগাতি- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৮
৬৯। ওসি ফেনী- ০১৭১৩৩৭৩৭৭৮
৭০। ওসি সোনাগাজী- ০১৭১৩৩৭৩৭৭৯
৭১। ওসি ফুলগাজী- ০১৭১৩৩৭৩৭৮০
৭২। ওসি পরশুরাম- ০১৭১৩৩৭৩৭৮১
৭৩। ওসি ছাগলনাইয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৮২
৭৪। ওসি দাগনভুইয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৮৩

রাজশাহী বিভাগ
১। ওসি পবা- ০১৭১৩৩৭৩৮০০
২। ওসি গুদাগাড়ি- ০১৭১৩৩৭৩৮০১
৩। ওসি তানর- ০১৭১৩৩৭৩৮০২
৪। ওসি মোহনপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮০৩
৫। ওসি পুঠিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৮০৪
৬। ওসি বাগমারা- ০১৭১৩৩৭৩৮০৫
৭। ওসি দুর্গাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮০৬
৮। ওসি চারঘাট- ০১৭১৩৩৭৩৮০৭
৯। ওসি বাঘা- ০১৭১৩৩৭৩৮০৮
১০। ওসি চাপাই নবাবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮১৯
১১। ওসি শিবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮২০
১২। ওসি গোমস্তাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮২১
১৩। ওসি নাচোল- ০১৭১৩৩৭৩৮২২
১৪। ওসি ভোলাহাট- ০১৭১৩৩৭৩৮২৩
১৫। ওসি নওগা- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৬
১৬। ওসি রায়নগর- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৭
১৭। ওসি আত্রাই- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৮
১৮। ওসি ধামরাই- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৯
১৯। ওসি বাদলগাছি- ০১৭১৩৩৭৩৮৪০
২০। ওসি মহাদেবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৪১
২১। ওসি পাটনীতলা- ০১৭১৩৩৭৩৮৪২
২২। ওসি নিয়ামতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৩
২৩। ওসি মান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৪
২৪। ওসি সাপাহার- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৫
২৫। ওসি পর্শা- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৬
২৬। ওসি নাটোর- ০১৭১৩৩৭৩৮৫৭
২৭। ওসি সিংড়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৫৮
২৮। ওসি বাঘাতিপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৫৯
২৯। ওসি গুরুদাসপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৬০
৩০। ওসি লালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৬১
৩১। ওসি বরইগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৮৬২
৩২। ওসি নলডাংগা- ০১৭১৩৩৭৩৮৬৩
৩৩। ওসি কোতয়ালী, রংপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৪
৩৪। ওসি গঙ্গাচুড়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৫
৩৫। ওসি ভোদরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৬
৩৬। ওসি তারাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৭
৩৭। ওসি মিঠাপুকুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৮
৩৮। ওসি পীরগাছা- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৯
৩৯। ওসি কাউনিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৮০
৪০। ওসি পীরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৮১
৪১। ওসি গাইবান্ধা- ০১৭১৩৩৭৩৮৯২
৪২। ওসি সাদুল্লাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৩
৪৩। ওসি সুন্দরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৪
৪৫। ওসি পলাশবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৫
৪৬। ওসি গোবিন্দগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৬
৪৭। ওসি সাতঘাটা- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৭
৪৮। ওসি ফুলছড়ি- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৮
৪৯। ওসি নিলফামারী- ০১৭১৩৩৭৩৯০৯
৫০। ওসি সৈয়দপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯১০
৫১। ওসি জলঢাকা- ০১৭১৩৩৭৩৯১১
৫২। ওসি কিশোরগঞ্জ (নিলফামারী)- ০১৭১৩৩৭৩৯১২
৫৩। ওসি ডোমার- ০১৭১৩৩৭৩৯১৩
৫৪। ওসি ডিমলা- ০১৭১৩৩৭৩৯১৪
৫৪। ওসি সৈয়দপুর পুলিশ ফাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৯১৫
৫৫। ওসি কুড়িগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৯২৬
৫৬। ওসি রাজারহাট- ০১৭১৩৩৭৩৯২৭
৫৭। ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৯২৮
৫৮। ওসি নাগেশ্বর- ০১৭১৩৩৭৩৯২৯
৫৯। ওসি বুরুঙ্গামারী- ০১৭১৩৩৭৩৯৩০
৬০। ওসি উলিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৩১
৬১। ওসি চিলমারী- ০১৭১৩৩৭৩৯৩২
৬২। ওসি রৌমারী- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৩
৬৩। ওসি রাজীবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৪
৬৪। ওসি দুসমারা- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৫
৬৫। ওসি কোচাকাটা- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৬
৬৬। ওসি লালমনিরহাট- ০১৭১৩৩৭৩৯৪৬
৬৭। ওসি আদিতমারি- ০১৭১৩৩৭৩৯৪৭
৬৮। ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৪৮
৬৯। ওসি হাতিবান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৯৪৯
৭০। ওসি পাটগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৯৫০
৭১। ওসি কোতয়ালী দিনাজপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৩
৭২। ওসি চিরির বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৪
৭৩। ওসি রিরল- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৫
৭৪। ওসি পার্বতীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৬
৭৫। ওসি বীরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৭
৭৬। ওসি বোছাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৮
৭৭। ওসি কাহারোল- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৯
৭৮। ওসি খানসামা- ০১৭১৩৩৭৩৯৭০
৭৯। ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৯৭১
৮০। ওসি বিরামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৭২
৮২। ওসি নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর)-০১৭১৩৩৭৩৯৭৩
৮৩। ওসি ঘোড়াঘাট- ০১৭১৩৩৭৩৯৭৪
৮৪। ওসি হাকিমপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৭৫
৮৫। ওসি ঠাকুরগাও- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৫
৮৬। ওসি বালিয়াডাঙ্গী- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৬
৮৭। ওসি রানীসঙ্কৌল- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৭
৮৮। ওসি পীরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৮
৮৯। ওসি হরিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৯
৯০। ওসি পঞ্চগড়- ০১৭১৩৩৭৩৯৯৯
৯১। ওসি বোদা- ০১৭১৩৩৭৪০০০
৯২। ওসি আটোয়ারী- ০১৭১৩৩৭৪০০১
৯৩। ওসি তেতুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০০২
৯৪। ওসি দেবীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০০৩
৯৫। ওসি পাবনা- ০১৭১৩৩৭৪০১৬
৯৬। ওসি ঈশ্বরদী- ০১৭১৩৩৭৪০১৭
৯৭। ওসি আটঘরিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০১৮
৯৮। ওসি চাটমোহর- ০১৭১৩৩৭৪০১৯
৯৯। ওসি ভঙ্গোরা- ০১৭১৩৩৭৪০২০
১০০। ওসি ফরিদপুর (পাবনা)- ০১৭১৩৩৭৪০২১
১০১। ওসি সূর্যনগর- ০১৭১৩৩৭৪০২২
১০২। ওসি বেড়া- ০১৭১৩৩৭৪০২৩
১০৩। ওসি সাথিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০২৪
১০৪। ওসি আতাইকুলা- ০১৭১৩৩৭৪০২৫
১০৫। ওসি সিরাজগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০৩৮
১০৬। ওসি শাহাজাদপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৩৯
১০৭। ওসি উল্লাপাড়া- ০১৭১৩৩৭৪০৪০
১০৮। ওসি চৌহালী- ০১৭১৩৩৭৪০৪১
১০৯। ওসি তারাস- ০১৭১৩৩৭৪০৪২
১১০। ওসি কাজিপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৪৩
১১১। ওসি কামারকান্দা- ০১৭১৩৩৭৪০৪৪
১১২। ওসি রায়গঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০৪৫
১১৩। ওসি বেলকুচি- ০১৭১৩৩৭৪০৪৬
১১৪। ওসি যমুনা ব্রীজ পশ্চিম- ০১৭১৩৩৭৪০৪৭
১১৫। ওসি সালাঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৪০৪৮
১১৬। ওসি এনায়েতপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৪৯
১১৭। ওসি বগুড়া- ০১৭১৩৩৭৪০৬১
১১৮। ওসি শিবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০৬২
১১৯। ওসি সোনাতলা- ০১৭১৩৩৭৪০৬৩
১২০। ওসি গাবতলী- ০১৭১৩৩৭৪০৬৪
১২১। ওসি সারিয়াকান্দি- ০১৭১৩৩৭৪০৬৫
১২২। ওসি আদমদিঘী- ০১৭১৩৩৭৪০৬৬
১২৩। ওসি ধুপচাচিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০৬৭
১২৪। ওসি কাহালু- ০১৭১৩৩৭৪০৬৮
১২৫। ওসি শেরপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৬৯
১২৬। ওসি ধুনট- ০১৭১৩৩৭৪০৭০
১২৭। ওসি নন্দিগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৪০৭১
১২৮। ওসি শাহজাহানপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৭২
১২৯। ওসি জয়পুরহাট- ০১৭১৩৩৭৪০৮২
১৩০। ওসি কালাই- ০১৭১৩৩৭৪০৮৩
১৩১। ওসি ক্ষেতলাল- ০১৭১৩৩৭৪০৮৪
১৩২। ওসি আক্কেলপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৮৫
১৩৩। ওসি পাচবিবি- ০১৭১৩৩৭৪০৮৬

খুলনা বিভাগ
১। ওসি ফুলতলা- ০১৭১৩৩৭৪১০৩
২। ওসি দিঘলিয়া- ০১৭১৩৩৭৪১০৪
৩। ওসি পাইকগাছা- ০১৭১৩৩৭৪১০৫
৪। ওসি বটিয়াঘাটা- ০১৭১৩৩৭৪১০৬
৫। ওসি ডুমুরিয়া- ০১৭১৩৩৭৪১০৭
৬। ওসি তেরখাদা- ০১৭১৩৩৭৪১০৮
৭। ওসি রুপসা- ০১৭১৩৩৭৪১০৯
৮। ওসি দাকোপ- ০১৭১৩৩৭৪১১০
৯। ওসি কয়রা- ০১৭১৩৩৭৪১১১
১০। ওসি বাগেরহাট- ০১৭১৩৩৭৪১২২
১১। ওসি ফকিরহাট- ০১৭১৩৩৭৪১২৩
১২। ওসি মোল্লারহাট- ০১৭১৩৩৭৪১২৪
১৩। ওসি চিতলমারী- ০১৭১৩৩৭৪১২৫
১৪। ওসি কচুয়া- ০১৭১৩৩৭৪১২৬
১৫। ওসি মোরলগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪১২৭
১৬। ওসি শরনখোলা- ০১৭১৩৩৭৪১২৮
১৭। ওসি মংলা- ০১৭১৩৩৭৪১২৯
১৮। ওসি রামপাল- ০১৭১৩৩৭৪১৩০
১৯। ওসি সাতক্ষীরা- ০১৭১৩৩৭৪১৪১
২০। ওসি কলারোয়া- ০১৭১৩৩৭৪১৪২
২১। ওসি তালা- ০১৭১৩৩৭৪১৪৩
২২। ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪১৪৪
২৩। ওসি শ্যামনগর- ০১৭১৩৩৭৪১৪৫
২৪। ওসি দেবহাটা- ০১৭১৩৩৭৪১৪৬
২৫। ওসি আশাশুনি- ০১৭১৩৩৭৪১৪৭
২৬। ওসি পাটকেলঘাটা- ০১৭১৩৩৭৪১৪৮
২৭। ওসি কোতয়ালী যশোর- ০১৭১৩৩৭৪১৬১
২৮। ওসি ঝিকরগাছা- ০১৭১৩৩৭৪১৬২
২৯। ওসি শার্শা- ০১৭১৩৩৭৪১৬৩
৩০। ওসি চৌগাছা- ০১৭১৩৩৭৪১৬৪
৩১। ওসি মনিরামপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৬৫
৩২। ওসি কেশবপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৬৬
৩৩। ওসি অভয়নগর- ০১৭১৩৩৭৪১৬৭
৩৪। ওসি বাঘারপাড়া- ০১৭১৩৩৭৪১৬৮
৩৫। ওসি বেনাপোল পোর্ট- ০১৭১৩৩৭৪১৬৯
৩৬। ওসি বেনাপোল চেক পোষ্ট- ০১৭১৩৩৭৪১৭০
৩৭। ওসি মাগুরা- ০১৭১৩৩৭৪১৭৯
৩৮। ওসি শালিখা- ০১৭১৩৩৭৪১৮০
৩৯। ওসি শ্রীপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৮১
৪০। ওসি মোহাম্মদপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৮২
৪১। ওসি ঝিনাইদহ- ০১৭১৩৩৭৪১৯২
৪২। ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪১৯৩
৪৩। ওসি শৈলকুপা- ০১৭১৩৩৭৪১৯৪
৪৪। ওসি হরিনাকুন্ডু- ০১৭১৩৩৭৪১৯৫
৪৫। ওসি কোটচাদপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৯৬
৪৬। ওসি মহেশপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৯৭
৪৭। ওসি নড়াইল- ০১৭১৩৩৭৪২০৬
৪৮। ওসি কালিয়া- ০১৭১৩৩৭৪২০৭
৪৯। ওসি লোহাগড়া- ০১৭১৩৩৭৪২০৮
৫০। ওসি নড়াগাতি- ০১৭১৩৩৭৪২০৯
৫১। ওসি কুষ্টিয়া- ০১৭১৩৩৭৪২২০
৫২। ওসি খোকসা- ০১৭১৩৩৭৪২২১
৫৩। ওসি কুমারখালী- ০১৭১৩৩৭৪২২২
৫৪। ওসি ভেড়ামারা- ০১৭১৩৩৭৪২২৩
৫৫। ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৪২২৪
৫৬। ওসি মিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪২২৫
৫৭। ওসি ইসলামী ইউনিভার্সিটি- ০১৭১৩৩৭৪২২৬
৫৮। ওসি চুয়াডাংগা- ০১৭১৩৩৭৪২৩৬
৫৯। ওসি আলমডাংগা- ০১৭১৩৩৭৪২৩৭
৬০। ওসি জীবননগর- ০১৭১৩৩৭৪২৩৮
৬১। ওসি ডামুরহুদা- ০১৭১৩৩৭৪২৩৯
৬২। ওসি মেহেরপুর- ০১৭১৩৩৭৪২৪৯
৬৩। ওসি গাংনী- ০১৭১৩৩৭৪২৫০
৬৪। ওসি মুজিবনগর- ০১৭১৩৩৭৪২৫১

বরিশাল বিভাগ
১। ওসি কোতয়ালী বরিশাল- ০১৭১৩৩৭৪২৬৭
২। ওসি হিজলা- ০১৭১৩৩৭৪২৬৮
৩। ওসি মেহেদীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪২৬৯
৪। ওসি মুলাদী- ০১৭১৩৩৭৪২৭০
৫। ওসি বাবুগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪২৭১
৬। ওসি বাকেরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪২৭২
৭। ওসি বানারীপাড়া- ০১৭১৩৩৭৪২৭৩
৮। ওসি আগৌলঝাড়া- ০১৭১৩৩৭৪২৭৪
৯। ওসি গৌরনদী- ০১৭১৩৩৭৪২৭৫
১০। ওসি উজিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪২৭৬
১১। ওসি ঝালকাঠি- ০১৭১৩৩৭৪২৮৬
১২। ওসি নলছিঠি- ০১৭১৩৩৭৪২৮৭
১৩। ওসি রাজাপুর- ০১৭১৩৩৭৪২৮৮
১৪। ওসি কাঠালিয়া- ০১৭১৩৩৭৪২৮৯
১৫। ওসি ভোলা- ০১৭১৩৩৭৪৩০০
১৬। ওসি দৌলতখান- ০১৭১৩৩৭৪৩০১
১৭। ওসি তজুমুদ্দিন- ০১৭১৩৩৭৪৩০২
১৮। ওসি বোরহানউদ্দিন- ০১৭১৩৩৭৪৩০৩
১৯। ওসি লালমোহন- ০১৭১৩৩৭৪৩০৪
২০। ওসি চরফ্যাশন- ০১৭১৩৩৭৪৩০৫
২১। ওসি মনপুরা- ০১৭১৩৩৭৪৩০৬
২২। ওসি পটুয়াখালী- ০১৭১৩৩৭৪৩১৮
২৩। ওসি বাউফল- ০১৭১৩৩৭৪৩১৯
২৪। ওসি গলাচিপা- ০১৭১৩৩৭৪৩২০
২৫। ওসি দশমিনা- ০১৭১৩৩৭৪৩২১
২৬। ওসি দুমকী- ০১৭১৩৩৭৪৩২২
২৭। ওসি কলাপাড়া- ০১৭১৩৩৭৪৩২৩
২৮। ওসি মির্জাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩২৪
২৯। ওসি রাঙ্গাবালি- ০১৭১৩৩৭৪৩২৫
৩০। ওসি পিরোজপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৬
৩১। ওসি ভান্ডারিয়া- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৭
৩২। ওসি নেসারাবাদ- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৮
৩৩। ওসি কাউখালী- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৯
৩৪। ওসি নাজিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৪০
৩৫। ওসি জিয়া নগর- ০১৭১৩৩৭৪৩৪১
৩৬। ওসি মঠবাড়ীয়া- ০১৭১৩৩৭৪৩৪২
৩৭। ওসি বরগুনা- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৩
৩৮। ওসি আমতলী- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৪
৩৯। ওসি পাথরঘাটা- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৫
৪০। ওসি বেতাগী- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৬
৪১। ওসি বামনা- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৭
৪২। ওসি তালতলি- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৮

সিলেট বিভাগ
১। ওসি কোতয়ালী (সিলেট)- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৫
২। ওসি বালাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৬
৩। ওসি জৈন্তাপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৭
৪। ওসি গোয়াইনঘাট- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৮
৫। ওসি কানাইঘাট- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৯
৬। ওসি কোম্পানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮০
৭। ওসি জকিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮১
৮। ওসি বিয়ানীবাজার- ০১৭১৩৩৭৪৩৮২
৯। ওসি গোলাপগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৩
১০। ওসি বিশ্বনাথ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৪
১১। ওসি ফেঞ্চুগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৫
১২। ওসি দক্ষিন সুরমা- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৬
১৩। ওসি ওসমানী নগর- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৭
১৪। ওসি হবিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৯৮
১৫। ওসি মাধবপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৯৯
১৬। ওসি চুনারুঘাট- ০১৭১৩৩৭৪৪০০
১৭। ওসি বাহুবল- ০১৭১৩৩৭৪৪০১
১৮। ওসি লাখাই- ০১৭১৩৩৭৪৪০২
১৯। ওসি নবীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪০৩
২০। ওসি বানিয়াচং- ০১৭১৩৩৭৪৪০৪
২১। ওসি আজমিরিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪০৫
২২। ওসি শায়েস্তাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪০৬
২৩। ওসি সুনামগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪১৮
২৪। ওসি ছাতক- ০১৭১৩৩৭৪৪১৯
২৫। ওসি জগন্নাথপুর- ০১৭১৩৩৭৪৪২০
২৬। ওসি তাহিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪৪২১
২৭। ওসি বিশ্বম্বরপুর- ০১৭১৩৩৭৪৪২২
২৮। ওসি দোয়ারাবাজার- ০১৭১৩৩৭৪৪২৩
২৯। ওসি দিরাই- ০১৭১৩৩৭৪৪২৪
৩০। ওসি সালনা- ০১৭১৩৩৭৪৪২৫
৩১। ওসি জামালগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪২৬
৩২। ওসি ধর্মপাশা- ০১৭১৩৩৭৪৪২৭
৩৩। ওসি মধ্যনগর- ০১৭১৩৩৭৪৪২৮
৩৪। ওসি মৌলভীবাজার- ০১৭১৩৩৭৪৪৩৯
৩৫। ওসি শ্রীমঙ্গল- ০১৭১৩৩৭৪৪৪০
৩৬। ওসি কমলগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪৪১
৩৭। ওসি রাজনগর- ০১৭১৩৩৭৪৪৪২
৩৮। ওসি কুলাউড়া- ০১৭১৩৩৭৪৪৪৩
৩৯। ওসি বড়লেখা- ০১৭১৩৩৭৪৪৪৪
৪০। ওসি জুরি- ০১৭১৩৩৭৪৪৪৫

তথ্যসূত্র: https://arabpurup9.jessore.gov.bd/site/page/41890a60-1c4b-11e7-8f57-286ed488c766/%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A6%B2%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%93%E0%A6%B8%E0%A6%BF%20%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%20%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0

Monday, December 5, 2022

ফুটবল খেলার নিয়ম, ইতিহাস, বিশ্বকাপ ও রেকর্ড

ফুটবল খেলার নিয়ম, ইতিহাস, বিশ্বকাপ ও রেকর্ড



ফুটবল খেলার নিয়ম, ইতিহাস, বিশ্বকাপ রেকর্ড

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হলো ফুটবল। এমন কোন দেশ নেই যেখানে ফুটবল খেলা হয় না। পৃথিবীর সব দেশে সমান জনপ্রিয় এবং সব বয়সীদের জন্য উপভোগের একমাত্র খেলা হলো ফুটবল। বাংলাদেশেও ফুটবল খেলা তুমুল জনপ্রিয়। প্রতিটি বিশ্বকাপ আসলেই বাংলাদেশে ফুটবলের জনপ্রিয়তা আমরা টের পাই।


এখানে আপনি পাবেন:

ফুটবল খেলা বিষয়ক তথ্য

ফুটবলের ইতিহাস

ফুটবল খেলার নিয়ম কানুন আইন

ফুটবল খেলার মাঠ নির্বাচন পদ্ধতি

ফুটবল খেলায় বল নির্বাচন

খেলোয়াড়

পোশাক

রেফারি সহকারী রেফারি

হলুদ কার্ড

লাল কার্ড

ম্যাচের সময়সীমা

ফুটবল ম্যাচ শুরুর নিয়ম

গোল হওয়া

অফসাইড

ফাউল

হ্যান্ডবল

ফ্রিকিক ইনডিরেক্ট ফ্রি-কিক

ডিরেক্ট ফ্রিকিক

পেনাল্টি কিক

থ্রো-ইন

গোল কিক

গোল কিকের নিয়ম

কর্নার কিক

কর্নার কিক করার নিয়ম

বদলি খেলোয়াড়

ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা

ফুটবল বিশ্বকাপ


সেরা কয়েকজন খেলোয়াড়দের তালিকা

ফুটবলের অসাধারণ কিছু রেকর্ড

. এক বিশ্বকাপে দুটি হ্যাট্রিক এবং ১৩ গোল।

. পেলের বিশ্বকাপ জয়

. মেসির এক পঞ্জিকাবর্ষে ৯২ গোল

. থম্পসনের এক ম্যাচে ১৩ গোল

. বেকেনবাওয়ারের অধিনায়ক এবং কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়

. খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়

. রোনালদোর চ্যাম্পিয়নস লিগের এক মৌসুমে ১৭ গোল

. গোল রক্ষক হয়ে ১৩১ গোল

. দুই দেশ এক খেলোয়াড়

১০. বেশি গোল

১১. বেশি কার্ড

১২. শিরোপাহীন সর্বোচ্চ

সমস্ত asons তুতে বাংলাদেশে ফুটবল খেলা করে, তবে বর্ষাকালে ফুটবল বৃদ্ধি পায়, শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে যারা প্রায় সমস্ত বয়সের গ্রুপে খেলেন। আমি তাই টিভিতে ফুটবল দেখি। তবে আমরা অনেকেই সমস্ত ফুটবলের নিয়ম জানি না।

তাই আজ আমি সমস্ত ফুটবলের নিয়ম ব্যাখ্যা করতে চাই। সুতরাং ফুটবলের ইতিহাস এবং এর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ সম্পর্কে জানুন।

ফুটবল

ফুটবল খেলাটি ইংল্যান্ডের পঞ্চম স্থানে জন্মগ্রহণ করেছিল। বেশিরভাগ লোকের মতে, ফুটবল খেলাটি প্রাচীন চীন থেকে জন্মগ্রহণ করেছিল। প্রায় 25 বছর আগে, গেমের সমস্ত শেষ নিয়ম চীনে দেখা হয়েছিল।


অধ্যয়নের ইতিহাসের সাথে ইতিহাসের সমস্ত তত্ত্ব সম্পর্কে যা পর্যবেক্ষণ করা হয় তা হ'ল সাত বছর বয়সে গ্রীক এবং অভিনব সমাজের প্রথম দিনগুলিতে সাত বছর বয়সে। বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন নাম দিয়ে গেমটিকে কল করে।

উদাহরণস্বরূপ, গেমের নামটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফুটবলে। ইংরেজি শব্দ "পা" এর অর্থ "পা"। গেমটি গেমের পরে পায়ে বাজানো হয়েছিল।

ফুটবল খেলার নিয়ম কানুন আইন

ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে ফুটবলের নিয়মকে বিধিবদ্ধ করার বিভিন্ন প্রচেষ্টা নেওয়া হয়। প্রচলিত আইনগুলি ১৮৩৮ সালের, যেখানে নতুনভাবে গঠিত ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক একটি নিয়মাবলী আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়। ফিফা ফুটবল খেলার নিয়মাবলী কেবলমাত্র তার সদস্যদের ব্যবহারের অনুমতি দেয়।

নিয়মগুলি জাতীয় ফুটবল সংস্থাকে কিছু ছোট ছোট ঐচ্ছিক পরিবর্তনের অনুমতি দেয়, যার মধ্যে কয়েকটি নিম্ন স্তরে খেলার জন্য প্রযোজ্য, তবে এছাড়া বিশ্বব্যাপী প্রায় সকল সংগঠিত ফুটবল একই নিয়মের অধীনে খেলা হয়। একটি ম্যাচ চলাকালীন সময়ে খেলার আইনগুলি ব্যাখ্যা করা এবং প্রয়োগ করা রেফারির কাজ।

ফুটবল খেলার নিয়ম

খেলার মাঠ

ফুটবল গেমের অঞ্চলটি সম্প্রতি। ক্ষেত্রের মেঝে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক বা সম্পূর্ণ কৃত্রিম। কৃত্রিম ব্যাকগ্রাউন্ডের ক্ষেত্রে রঙটি সবুজ হওয়া উচিত। খেলার ক্ষেত্রটিতে নিরাপদ উপকরণ থাকা উচিত।

একটি টাচ লাইনে তিনটি লাইনের মধ্যে দুটি লাইন থাকে যা একটি আয়তক্ষেত্রাকার সীমানা পুনঃপ্রেরণ করে। অন্য দুটি লাইন গলিন হিসাবে উল্লেখ করা হয়। পুরো ক্ষেত্রটি একটি মাঝারি লাইন দ্বারা বিভক্ত। বৃত্তটি মাঝখানে ঘরের চারপাশে।

বৃত্তের নাম মাঝারি। এর ব্যাস 1.5 মিটার। প্রতিটি লাইন অবশ্যই একই হতে হবে। এবং লাইনটি 5 ইঞ্চি প্রশস্ত হতে পারে না। প্লেয়ারটি ময়লা একেবারেই পরিবর্তন করতে পারে না।

আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায়, ফিল্ড ল্যাংথটি কমপক্ষে 5 মিটার (5 মিটার) কমপক্ষে 5 মিটার (5 মিটার) পর্যন্ত 5 মিটার (কমপক্ষে 5 মিটার) হওয়া উচিত। ফিল্ড পয়েন্ট (টাচ লাইন, রাউন্ড লাইন, মিডল লাইন, মিডল সার্কেল, শাস্তি, কোণার অবস্থান, পতাকা পোস্ট) অবশ্যই পরিষ্কার হতে হবে। লক্ষ্য পোস্টে দুটি অন্তর হ'ল 1.12 মিটার (8 মিটার) এবং 2.5 মিটার (8 ফুট) উচ্চতা।

খেলোয়াড়

বৃত্তাকার বলের আকার 5 সেমি এবং কমপক্ষে 5 সেমি। রেস শুরু করার সময়, বলটির ওজন 5 গ্রাম, কমপক্ষে 5 গ্রাম। বলের বায়ুচাপটি 1.5 এবং 5.5 বার্লি বেট করা যেতে পারে। বলটি হেরে যাওয়ার পরে এবং খেলাটি থামার পরে, আপনি আবার বলটি ফেলে দিলে খেলাটি আবার শুরু হয়।

প্রয়োজনে ফুটবল বল পরিবর্তন করা যায় না। কেবল রেফারিতে স্যুইচ করুন। রেফারি যদি বল খেলার অধিকার না থাকে তবে তিনি নতুন বলটি প্রতিস্থাপন করতে ব্যবহৃত হয়।

যখন বলটি শট, একটি কর্নার কিক, একটি ফ্রি কিক, পেনাল্টি বা বর্জ্য নিক্ষেপ হয়, তখন শটটি একসাথে ফিরে আসে। যদি পেনাল্টি চলাকালীন বলটি ভেঙে যায় এবং গোলরক্ষক বা গোলরক্ষক/নিষ্ঠুর আগে স্পর্শ না করা হয় তবে আপনি পেনাল্টি কিক চালানোর আরও একটি সুযোগ পাবেন।

খেলোয়াড়

দুই পক্ষের খেলোয়াড়সংখ্যা ১১ জন করে মোট ২২জন হতে হবে। প্রত্যেক খেলোয়াড়ই জায়গা পরিবর্তন করতে পারবেন। এমনকি গোলরক্ষকও স্টপেজ টাইম নিয়ে জায়গা পরিবর্তন করে খেলতে পারবেন। প্রতি দলে একজন গোলকিপার থাকা আবশ্যক। কোনো দলে জনের কম খেলোয়াড় থাকলে খেলা শুরু করা যাবে না।

কোনো খেলোয়াড় খেলার মধ্যে সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবে খেলার মাঠ ত্যাগ করায় তার দলের মোট খেলোয়াড় সংখ্যা এর কমে নেমে আসলেও রেফারি খেলা থামাতে বাধ্য নন। খেলা শুরুর আগেই প্রত্যেক খেলোয়াড় বদলি খেলোয়াড়ের নাম ঘোষণা করতে হবে। ফুটবল দলের দলনেতা একজন থাকে। মাঠের ভেতরে দলের সার্বিক পরিচালনার জন্য দলনেতা দায়ী।

আন্তর্জাতিক ম্যাচে সর্বোচ্চ ১২ জন খেলোয়াড়কে বদলি খেলোয়াড় হিসেবে রাখা যায়। সর্বোচ্চ বার খেলোয়াড় বদল করা যায়। তবে করোনার কারণে এখন বার বদলের সুযোগ রয়েছে। জাতীয় পর্যায়েরদল গুলোর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১২ জন অতিরিক্ত খেলোয়াড় রাখার সুযোগ রয়েছে।

এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বার খেলোয়াড় বদল করা যায়। অন্যান্য ঘরোয়া ম্যাচে দুই দল রেফারির ঐক্যমতের ভিত্তিতে অতিরিক্ত খেলোয়াড় তাদের বদলির সংখ্যা ঠিক করা যায়।

পোশাক

প্রতি দলের খেলোয়াড়দের নির্দিষ্ট জার্সি, শর্টস, মোজা, শিন গার্ড, বুট পড়তে হবে এবং গোলরক্ষকদের সাজ-পোশাক হবে আউটফিল্ডের খেলোয়াড়দের চেয়ে আলাদা। তবে গোলকিপারদ্বয় চাইলে ট্র্যাকসুট (Tracksuit) পড়তে পারেন।

আর যদি খেলার মধ্যে কোনো খেলোয়াড়ের জুতা বা শিনগার্ড হারিয়ে যায় তাহলে যত দ্রুত সম্ভব তা আবার পড়তে হবে। তবে খালি পায়ে গোল করলেও সেটি গোল হিসেবেই গণ্য হবে। এছাড়া প্রত্যেক খেলোয়াড়কে একই রঙের জার্সি পড়তে হবে।

রেফারি ও উপ -রেফারি

গেমের শুরু থেকে শেষ বাঁশি পর্যন্ত, রেফারিটির শক্তি থাকবে। রেফারির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। তিনি নিয়ম অনুসারে গেমটি পরিচালনা করতে বাধ্য। এবং বিধিগুলির ক্ষেত্রে, বিধি অনুসারে খেলোয়াড়কে শাস্তি দেওয়ার অধিকার তার রয়েছে।

এই ক্ষেত্রে, তিনি লাল এবং হলুদ কার্ড ব্যবহার করেন। তিনি একজন খেলোয়াড়কে হলুদ কার্ড দিয়ে সতর্ক করতে পারেন। এবং একটি লাল কার্ডের সাহায্যে আপনি এই গেমটি থেকে প্লেয়ারকে বাতিল করুন। প্লেয়ার যদি দুটি হলুদ কার্ড গ্রহণ করে তবে এটি একটি লাল কার্ড অন্তর্ভুক্ত।

অনুমোদিতদের সাথে সম্পর্কিত রেফারির পরে ডেপুটি রেফারি। সহকারী রেফারি গেমটির জন্য যে বিষয়গুলি অর্জন করে সেগুলি ভালভাবে সম্ম

দয়া করে নোট করুন যে বলটি পুরোপুরি মাঠ ছেড়ে যায়। কোন দলটি কৌণিক আঘাত, একটি পেনাল্টি, টোর্কিক পাবেন তা নির্ধারণ করুন। অফসাইড কিনা তা সন্ধান করুন। যদি কোনও খেলোয়াড়ের পরিবর্তন প্রয়োজন হয় তবে একটি সংকেত। গোলরক্ষককে গোলরক্ষক গোলিন দেখেছিলেন খেলোয়াড়টি জরিমানা চলাকালীন বলটি স্পর্শ করার আগে

সহকারী ভিডিওর রেফারিটিকে ফুটবলে একটি আধুনিক যুক্ত করা হয়। এই রেফারি মাঠে নেই, তবে টিভির ফন্টে রয়েছে। লক্ষ্য, শাস্তি বা জরিমানার সাথে সম্পর্কিত সমাধানের সময় বর্তমানে একটি ভিডিও সহকারী প্রয়োজন।

আরও পড়ুন: নিয়ম, কৌশল এবং ভলি বলের ইতিহাস সম্পর্কে সমস্ত তথ্য খেলুন

হলুদ কার্ড

মূল রেফারি সাতটি কারণে কোন খেলোয়াড়কে হলুদ কার্ড দেখাতে পারেন। কারনগুলা হলো:-

 

. অখেলোয়াড়োচিত আচরণের জন্য

. অশোভন শব্দ কিংবা আচরণের জন্য

. খেলার নিয়মের বিরুদ্ধাচরণ করলে

. আবার খেলা শুরু করতে দেরি করলে

. প্রতিপক্ষের কর্নার কিক বা ফ্রি-কিক নেওয়ার সময় নির্দিষ্ট দূরত্বে দাঁড়ানোর রীতি মানতে না চাইলে

. রেফারির আদেশ ছাড়া মাঠের বাইরে থেকে ভেতরে ঢুকলে

. অনেকটা ইচ্ছাকৃতভাবে মাঠের বাইরে চলে গেলে।

লাল কার্ড

মূল রেফারি ছয়টি কারণে কোনো খেলোয়াড়কে লাল কার্ড দেখাতে পারেন। কারণগুলো হলো

 

. গুরুতর ফাউল করলে।

. কাউকে হিংস্রভাবে আঘাত করলে।

. প্রতিপক্ষের কোনো খেলোয়াড় কিংবা রেফারিকে থুথু দিলে।

. প্রতিপক্ষের গোল মেনে না নিলে অথবা হাত দিয়ে গোল করার চেষ্টা করলে।

. অসম্মানজনক বা অশ্লীল মন্তব্য করলে।

. একই ম্যাচে কোনো খেলোয়াড়কে প্রথম হলুদ কার্ডে দেখানোর পর দ্বিতীয়বার হলুদ কার্ড দেখানো হলেই তা লাল কার্ড দেখানো বলে বিবেচিত হবে।

ম্যাচের সময়সীমা

ম্যাচের প্রতি অর্ধেই নির্ধারিত সময় ৪৫ মিনিট করে ম্যাচের মোট সময় ৯০ মিনিট। প্রথম ভাগ শেষ হওয়ার পরে একটি বিরতি নেওয়া হয় যাকে বলে হাফ টাইম। এই হাফ টাইম এর ব্যাপ্তি সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট হতে পারে। সময় খেলোয়াড়রা বিশ্রাম করেন অথবা পরবর্তী কৌশল ঠিক করেন।

তবে খেলোয়াড়দের ইনজুরির কারণে, খেলোয়াড়রা ইচ্ছাকৃতভাবে সময় নষ্ট করলে কিংবা বদলি খেলোয়াড় মাঠে নামতে নষ্ট হওয়া সময় হিসাব করে রেফারি অতিরিক্ত সময় নির্ধারণ করতে পারেন।

তবে অমিমাংশিত খেলার ফলাফল নিশ্চিত করা জরুরী হলে সে ক্ষেত্রে ৯০ মিনিটের পর আরো ৩০মিনিট সময় বাড়ানো হয়। তাতেও খেলা নিঃষ্পত্তি না হলে টাইব্রেকারের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নির্ণয় করা হয়।

শুরু

অর্থটি প্রথমে নিক্ষেপ করা হয়, বিজয়ী মাটিতে অর্ধেক বিকল্প তৈরি করে এবং ক্ষতিগ্রস্থরা শুরু হয়। গেমটি রেফারি বাঁশি দিয়ে শুরু হয় এবং আপনি যখন আঘাত করেন তখন আপনার প্রতিপক্ষের প্রতিটি খেলোয়াড়কে অবশ্যই বল থেকে কমপক্ষে 5 টি সিস্টেম হতে হবে।

খেলার সময় যদি বল মাঠে থাকে তবে রেফারি খেলাটি থামাতে পারে না। যদি বলটি সাদা টাচ লাইন বা গোরলাইন থেকে সম্পূর্ণ হয় তবে গেমটি আবার একটি নিক্ষেপ বা কোণ দিয়ে শুরু হয়। যদি বলের অংশটি টাচলাইন বা গোরলাইন লাইনে থাকে তবে বলটি মাঠ থেকে বের না হলে খেলাটি অব্যাহত থাকে।

মূল্যায়ন

গোলটি যখন বলটি গোল এবং দলের ক্রসবারে প্রবেশ করে। এই ক্ষেত্রে, পুরো বলটি গোরিনের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। যদি বলের অংশটি লাইনে থাকে তবে এটি কোনও লক্ষ্য নয়।

যখন রেফারি বলটি আসার আগে বলটি পুরোপুরি দেখায়, তখন খেলাটি বলটি ছেড়ে দেয় এবং আবার শুরু হয়।

উভয় দলের যদি একই সংখ্যক লক্ষ্য থাকে তবে রেস অবশ্যই ড্র হিসাবে নির্ধারণ করে। এই ক্ষেত্রে, একটি টাইব্রেকার পদ্ধতি অঙ্কন বা টাই ভাঙতে ব্যবহৃত হয়।

 

বিদেশ

অ্যাওয়ে ফুটবলের জন্য একটি খুব পরিচিত শব্দ, তবে অনেক লোক এটি কী করে তা জানে না। যখন সন্তান বিবেচনা করা হয়

 

1। খেলোয়াড়রা অন্যদিকে এবং দলের অন্য কোনও খেলোয়াড় নেই।

2। প্লেয়ারটি গোল লাইনের কাছাকাছি, তবে তার প্রতিদ্বন্দ্বী খেলোয়াড় তার সামনে পড়েন।

3। যদি কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী দলের খেলোয়াড় থাকে বা পিছনে বা পিছনে থাকে তবে এটি অফসাইড নয়।

এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে খেলোয়াড়দের খেলোয়াড়দের খেলা কোনও লক্ষ্য নয় এবং প্রতিযোগী দলগুলি গোল করে।

ফাউল

কোনো খেলোয়াড় প্রতিপক্ষের কাউকে লাথি, ধাক্কা অথবা বেপরোয়া হয়ে অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করলে তাঁর বিরুদ্ধে ফাউলের বাঁশি বাজাবেন রেফারি। বাজেভাবে ট্যাকল, ইচ্ছাকৃতভাবে বল হাত দিয়ে আটকালে কিংবা সময় নষ্ট করলেও ফাউল হবে। ফুটবলে ফাউলের কারণে আদিতে অনেক খেলোয়াড়ের প্রাণও গিয়েছে।

তাই খেলার মধ্যে যেকোনো ধরনের ফাউল বা অসদাচারণ সীমিত করতে অনেক ধরনের নিয়ম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা রয়েছে। বিশেষত হলুদ লাল কার্ডের প্রচলন ফাউল ঠেকানোর জন্যই হয়েছে।

 

এছাড়াও কোনো খেলোয়াড় ফাউল করলে তার প্রতিদ্বন্দ্বী দলকে অনেক সময়ই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ফ্রি কিক এবং পেনাল্টি কিক দেওয়া হয়।

 

হ্যান্ডবল

ফুটবল খেলায় হ্যান্ডবলের নিয়ম সম্পর্কে কিছু না বললেই নয়। যখন ফুটবল কোনো খেলোয়াড় হাতে স্পর্শ করে তখনই তা হ্যান্ডবল হিসেবে গণ্য হবে। তবে কাঁধ থেকে বগল অবধি হাতের অংশে বল স্পর্শ করলে তা হ্যান্ডবল হিসেবে গণ্য হবে না। তার নিচে স্পর্শ করলেই হ্যান্ডবল হবে।

কিন্তু প্রতিটি হ্যান্ডবল অপরাধ নয়। যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে হাতে বল লেগে যায় তবে খেলোয়াড় শাস্তি পাবেন না। হ্যান্ডবল অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে তখনি যখনঃ

. খেলোয়াড় বল স্পর্শ করার উদ্দেশ্যেই হাত বাড়াবেন এবং বল স্পর্শ করবেন।

. ইচ্ছাকৃতভাবে হাত অস্বাভাবিক অবস্থায় রাখবেন যাতে বল লেগে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে এবং বল স্পর্শ করবেন।

. খেলোয়াড়ের হাতে লেগে গোল হলে।

এসব কারণে হ্যান্ডবল হলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এমনকি পেনাল্টি এরিয়ার বাইরে গোলকিপারের জন্যও একই নিয়ম প্রযোজ্য।

 

ফ্রিকিক ইনডিরেক্ট ফ্রি-কিক

বিপজ্জনকভাবে খেলাবাশরীর দিয়ে প্রতিপক্ষের কোনো খেলোয়াড়ের গতিরোধ করা অপরাধে ইনডিরেক্ট ফ্রি- কিকের বাঁশি বাজাতে পারেন রেফারি। কিক দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তির স্পর্শ ছাড়া গোলে ঢুকলে সেটা গোল হবে না, জন্যই এটা ইনডিরেক্ট।

 

ডিরেক্ট ফ্রিকিক

ডিরেক্ট ফ্রিকিকে দ্বিতীয় কোনো খেলোয়াড়ের স্পর্শের প্রয়োজন নেই, বল সরাসরি গোলপোস্টে আশ্রয় নিলেই গোল। অসতর্কভাবে পা চালানো, বেপরোয়া হয়ে খেলা এবং অতিরিক্ত শক্তিপ্রয়োগ করা, মূল অপরাধ তিনটি। তবে স্থান-কাল- পাত্রভেদে এসব বিবেচনা করে রেফারি ডিরেক্ট ফ্রি-কিকের বাঁশি বাজাতে পারেন।

 

বল নিয়ে আক্রমণে ওঠা এক খেলোয়াড়কে প্রতিপক্ষের কেউ বেপরোয়াভাবে পা চালিয়ে কিংবা তাঁর জার্সি টেনে ধরে তাঁকে আটকানোর চেষ্টা করলে তখনই রেফারি ডিরেক্ট ফ্রি-কিকের বাঁশি বাজান।

পেনাল্টি কিক

আক্রমণকারী দলের খেলোয়াড় যদি প্রতিরক্ষাকারী দলের পেনাল্টি এরিয়ার ভেতরে থাকা অবস্থায় কোনো ফাউলের শিকার হয় যার কারণে প্রত্যক্ষ ফ্রি কিক দেওয়া হয়ে থাকে, তবে আক্রমণকারী দল একটি পেনাল্টি পাবে।

 

পেনাল্টি শট করার নিয়ম

. বলটিকে পেনাল্টি মার্কে স্থির থাকতে হবে।

. যেই খেলোয়াড় পেনাল্টি শট করবেন তার নাম পরিষ্কারভাবে ঘোষণা করতে হবে।

. পেনাল্টি শট করার সময় বাকি সকল খেলোয়াড়কে অবশ্যই পেনাল্টি এরিয়ার বাইরে এবং বল থেকে অন্তত .১৫ মিটার দূরে থাকতে হবে।

. রেফারি সিগনাল দেওয়ার পরে কিক করতে হবে। . বলকে পেছন দিকে কিক করা যাবে না।

. বল কিক করার সময় অবধি গোলকিপারকে অবশ্যই গোল লাইনে অবস্থান করতে হবে।

. বলটি গোল করলে, নড়া থেমে গেলে অথবা গোল হওয়া সম্ভব না এটি নিশ্চিত হলেই কেবল পেনাল্টি শেষ হয়েছে এই সিদ্ধান্তে আসা যাবে।

থ্রো-ইন

যখন বল মাঠের বাইরে চলে যায় তখন সেই স্থান থেকেই এবার তা মাঠের ভেতরে ছুঁড়ে মারা হয়। একেই বলে থ্রো ইন। থ্রো ইন থেকে কখনো সরাসরি গোল দেওয়া যায় না।

 

বলটি কোনোভাবে সরাসরি প্রতিপক্ষের গোলে ঢুকে গেলে একটা গোল কিক দেওয়া হয়। আর বল নিজের গোলে ঢুকে গেলে কর্নার কিক দেওয়া হয়।

 

গোল কিক

অ্যাটাকিং দলের কারো পায়ে লেগে বল ডিফেন্ডিং দল গোললাইন অতিক্রম করলে তখনই গোল কিক পাবে। নিজেদের পেনাল্টি বক্সের ভেতর থেকেই তারা গোলে কিক নেবে এবং কিকটি অবশ্যই পেনাল্টি বক্স অতিক্রম করতে হবে। গোল কিক থেকেও সরাসরি গোল হতে পারে।

গোল কিকের নিয়ম

গোল এরিয়ার যেকোনো স্থান থেকে দলের যেকোনো খেলোয়াড় গোল কিক করতে পারে। গোল কিক করার সময় অবশ্যই প্রতিপক্ষ দলের খেলোয়াড়দের পেনাল্টি এরিয়ার বাইরে থাকতে হবে। বল লাথি লেগে নড়া শুরু করা মাত্রই খেলা শুরু হয়ে যাবে।

 

বল অন্য কোনো খেলোয়াড় স্পর্শ করার আগেই যদি যেই খেলোয়াড় গোল কিক করেছেন তিনি আবার স্পর্শ করেন তবে বিপরীত দল একটি প্রত্যক্ষ ফ্রি কিক পাবেন।

 

এই ঘটনা পেনাল্টি এরিয়ার ভেতরে ঘটলে বিপরীত দল পেনাল্টি পাবে। তবে যদি গোল কিক করা খেলোয়াড় খোদ গোলকিপারই হয় তবে পেনাল্টি নয় বরং পরোক্ষ ফ্রি কিক পাবে।

 

কর্নার কিক

ডিফেন্ডিং দলের কারো পায়ে বা শরীর স্পর্শ করে বল তাদের গোললাইন অতিক্রম করলে অ্যাটাকিং দল কর্নার কিক পাবে। কর্নার কিক নেওয়ার সময় প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের অন্তত ১০ গজ দুরে থাকতে হয়।

 

কর্নার কিক করার নিয়ম

গোল পোস্টের যেই পাশ দিয়ে বল মাঠের বাইরে গেছে সে পাশের কর্নার থেকে কর্নার কিক করতে হবে। বলটি স্থির অবস্থায় থাকতে হবে এবং আক্রমণকারকারী দলের একজন খেলোয়াড় বলটিকে কিক করবেন। কর্নার থেকে বিপরীত দলের খেলোয়াড়দের অন্ততপক্ষে .১৫ মিটার দূরে থাকতে হবে। কর্নারের পতাকাবাহী দন্ডটি নড়ানো যাবে না।

কিক করার পরে বল অন্য খেলোয়াড় স্পর্শ করার আগেই যদি একই খেলোয়াড় আবারো বল স্পর্শ করেন তবে প্রতিরক্ষাকারী দল একটি প্রত্যক্ষ ফ্রি কিক পায়।

বদলি খেলোয়াড়

খেলোয়াড় আহত, ক্লান্ত বা দলের কৌশলগত বা দলের অন্য প্রয়োজনে ম্যাচ চলাকালীন বদলি খেলোয়াড় নামানোর আইন রয়েছে, এক্ষেত্রে প্রতি ম্যাচে সর্বোচ্চ জন বদলি খেলোয়াড় নামতে পারবেন।

 

ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা হচ্ছে ফিফা। FIFA বা Federation Of International Football Association. অর্থাৎ আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবল নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। এর সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জুরিখ শহরে অবস্থিত।

 

বর্তমান প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। ফিফা ফুটবলের প্রধান অনুষ্ঠানগুলো বিশেষ করে ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন তত্ত্বাবধান করে থাকে। ফুটবল এবং ফুটবলের নিয়মের যাবতীয় দিক ফিফাই দেখভাল করে থাকে।

 

ফিফার নিয়ন্ত্রনে চার বছর পর পর বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম বিশ্বকাপ হয় ১৯৩০ সালে। মাঝে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ১৯৪৬ সালে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি। বর্তমানে ৩২টি জাতীয় দল একমাসব্যাপী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। এই প্রতিযোগিতা দুধাপে বিভক্ত

 

গ্রুপ পর্যায় এবং

নক-আউট পর্যায়।

 

গ্রুপ পর্যায়ে দলগুলোকে প্রতি দলে চারটি করে আটটি গ্রুপে ভাগ করা হয়। বিশ্বকাপের মূলপর্বের ছয়মাস আগে কোন গ্রুপে কে থাকবে তা নির্ধারন করা হয়। ফিফা বিশ্ব ্যাঙ্কিং অনুযায়ী শীর্ষ আটটি দলকে (স্বাগতিক দল-সহ) আটটি ভিন্ন গ্রুপে রাখা হয়।

 

প্রতি গ্রুপের বাকি তিনটি দলের স্থান বিভিন্ন এলাকার ভিত্তিতে নির্দিষ্ট করা হয়। পরে এলাকাভিত্তিক বিভিন্ন দলের মধ্যে লটারি করে চূড়ান্ত গ্রুপ নির্ধারণ করা হয়। ১৯৯৮ থেকে একই গ্রুপে যেন দুটির বেশি ইউরোপীয় দল বা অন্য কনফেডারেশনের একটির বেশি দল না থাকে সে জন্য নিয়ম বেঁধে দেয়া হয়েছে।

 

প্রতি গ্রুপে রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে একটি দল বাকী তিনটি দলের সাথে তিনটি খেলা খেলে। গ্রুপের তিনটি খেলার পর শীর্ষ দুটি দল পরের ধাপে উত্তীর্ণ হয়। গ্রুপের মধ্যে দলের অবস্থান নির্ণয়ের জন্য পয়েন্ট ব্যবস্থা গৃহীত হয়।

 

১৯৯৪ সাল থেকে একটি দলের জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট দেয়া হচ্ছে। এর আগে প্রতি খেলায় জয়ে জন্য দুই পয়েন্ট ছিল। যদি দুটি দলের পয়েন্ট সমান হয়ে যায় তাহলে প্রথমে গোল ব্যবধান, এরপর গোল সংখ্যা, এরপর দুটি দলের খেলার ফলাফলের উপর নির্ভর করে অবস্থান নির্ণয় করা হয়।

 

এতেও যদি অবস্থান না নির্ণয় করা যায় তাহলে লটারির মাধ্যমে অবস্থান নির্ণয় করা হয়।

 

নক আউট পর্যায়ে কেউ হারলেই প্রতিযোগিতা থেকে বাদ হয়ে যায়। এতে দুটি দল এক-লেগের খেলা খেলে। নির্ধারিত নব্বুই মিনিটে খেলা না শেষ হলেঅতিরিক্ত সময়পেনল্টি শুটআউটএর মাধ্যমে খেলার জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয়। এই নিয়ম গ্রুপ পর্যায়ের পর দ্বিতীয় পর্যায় থেকেই চালু হয়।

 

দ্বিতীয় পর্যায়ে এক গ্রুপের বিজয়ী অন্য গ্রুপের রানার্স-আপের সাথে খেলে থাকে। এরপর কোয়ার্টার-ফাইনাল, সেমি-ফাইনাল, তৃতীয় স্থান নির্ধারনী ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

 

ফুটবলে অনেক নামকরা বিখ্যাত খেলোয়াড় রয়েছেন। তাদের সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে সুপরিচিত। সেরা খেলোয়াড় বাছাই করা সত্যিই কঠিন কাজ। তবুও সেরা দশজনের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

 

. পেলে১৯৫৮, ১৯৬২ এবং ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপ বিজয়ী ব্রাজিলের পেলে সর্বকালের সর্বকালের সেরা ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে বিবেচিত।

 

. লিওনেল মেসিবর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় মেসি। তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে খেলে থাকেন। তিনি একটি ক্যালেন্ডার বছরে ৯২ টি গোল করে গার্ড মুলারের সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড ভাঙ্গেন ২০১২ সালে।

 

. ম্যারাডোনাতিনিও আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়। দুইবার বিশ্বকাপ জয়ী। তার অসাধারণ ড্রিবলিং এবং নান্দনিক ফুটবল সবার মন কাড়ে।

 

. জোহান ক্রুইফ১৯৬০-৭০ এর দশকে ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনার হয়ে খেলেন এই ফুটবলার। তাকে টোটাল ফুটবলের জনক বলা হয়। তিনটি ব্যালন ডিঅর এর বিজয়ী, আটটি ডাচ শিরোপা এবং তিনটি ইউরোপীয় কাপ জেতেন।

 

. ফ্রাঞ্জ বেকেনওয়েবারএই ডাচ ফুটবলার তার ড্রিবলংয়ের জন্য বিখ্যাত৷ তিনি ১৯৭০ এর দশকের খেলোয়াড়। তিনি পাঁচটি বুন্দেসলিগা শিরোপা এবং তিনটি ইউরোপীয় কাপ জিতে নেন।

 

. ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোএই পর্তুগিজ ফুটবলার বর্তমান সময়ের সেরা খেলোয়াড়। তাকে মেসির সাথে তুলনা করা হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে রোনালদোর পারফরমেন্স মেসির কাছাকাছি। গতি, শক্তি, নিয়ন্ত্রণ এবং সমাপ্তিরোনালদোর সবকিছুই আছে।

 

. মাইকেল প্লাতিনিপরের বছরটি জুভেন্টাসের সাথে ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে ভাল একজন বিশেষজ্ঞ ফ্রী-কিক নেওয়ার অন্যতম। ফ্রান্স ইউরোপীয় কাপে ১৯৮৪ সালের ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতার পর প্ল্যাটিনি ক্লাব দেশের জন্য ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়ন ছিলেন। মিডফিল্ডারটি ১৯৮৪ সালে সেরা জয়টিতে নয়টি গোল করে।

 

. ডি স্টেফানো- পাঁচটি ইউরোপীয় কাপের ফাইনালে ডি স্টেফানোের কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। তিনটি ভিন্ন দলের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে খেলা, ডি স্টেফানো এর কর্মজীবন মহাজাগতিক কিছুই ছিল

 

. পুসকাস১৯৫০ সালের গ্রেট হাঙ্গেরী দলের একজন বিশিষ্ট সদস্য ছিলেন। পুসকাস চারবার রিয়াল মাদ্রিদের সাথে শীর্ষ লিগের খেলোয়াড় ছিলেন এবং দুই ইউরোপীয় কাপের ফাইনালে গোল করেন। ১৯৫৮ সালে রিয়ালে যাওয়ার আগে তিনি পাঁচটি লিগ শিরোপা জিতেছিলেন

 

১০. ইসেবিওরোনালদো আসার আগ পর্যন্ত ইসেবিও ছিলেন পর্তুগালের সর্বকালের সেরা ফুটবল খেলোয়াড়। ইসেবিও বিস্ফোরক গতি এবং ভ্রান্ত করার ক্ষমতা অর্জন করেছিলেন।

 

ফুটবলে এমন সব কীর্তি গড়ে ওঠেছে যেখানে অন্য অনেক চাইলেও যেতে পারে না। তাদের কীর্তিগুলো অবিনশ্বর, আর কখনো ভাঙবে কি না সন্দেহ আছে। কিংবদন্তিদের এমন সব কীর্তিগাথা গুলো জেনে নেই

 

. এক বিশ্বকাপে দুটি হ্যাট্রিক এবং ১৩ গোল।

অংশ নিয়েছেন মাত্র এক বিশ্বকাপ। আর তাতেই বিশ্বকাপের রেকর্ডবোর্ডে চিরকালের মতো নিজের নাম লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন। ১৯৫৮ সালের সুইডেন বিশ্বকাপে ৬ম্যাচে মাঠে নেমে দুটি হ্যাটট্রিকসহ ১৩ গোল করেছিলেন ফ্রেঞ্চ স্ট্রাইকার জা ফন্টেইন।

 

বিশ্বকাপ অলটাইম টপ স্কোরার লিস্টে চার নাম্বার পজিশন দখল করে আছেন। এক বিশ্বকাপ খেলেই এমন রেকর্ড! এই তালিকার এক নম্বরে থাকা মিরোস্লাভ ক্লোসা ১৬ গোল করতে খেলতে হয়েছে ২১ টি ম্যাচ এবং অংশ নিয়েছেন ৪টি বিশ্বকাপে।

 

এক বিশ্বকাপে দুটি হ্যাটট্রিক এবং মাত্র ম্যাচে ১৩ গোল! অবিশ্বাস্য এক কীর্তি গড়েছেন জা ফন্টেইন।

 

. পেলের বিশ্বকাপ জয়

এডসন আরান্তেস দ্য নাসিমান্তো, যিনি পেলে নামে পরিচিত। ব্রাজিলের কালো মানিক। ফুটবলের সর্বকালের সেরা একজন ফুটবলার। পেলের ঝুলিতে অসংখ্য রেকর্ড আছে যেগুলো নিয়ে লিখতে বসলে লেখা শেষ হবে না। ফুটবল বিশ্বে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে জিতেছেন ৩টি বিশ্বকাপ।

 

এই কীর্তিই তাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। ১৯৫৮ বিশ্বকাপে মাত্র ১৭ বছর বয়সে ব্রাজিলের হয়ে অভিষেক ঘটে পেলের। সেই বিশ্বকাপেই নিজের আগমনী বার্তা জানান দেন পেলে।

 

বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে ফ্রান্সের সাথে হ্যাটট্রিক এবং ফাইনালে সুইডেনের সাথে জোড়া গোল করেন পেলে। ওই বিশ্বকাপে মোট গোল করে দলের বিশ্বকাপ জয়ে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন।

 

১৯৭০ মেক্সিকো বিশ্বকাপের ব্রাজিল দল ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা দল পেলে, টোস্টাও, জেয়ারজিনহো, কার্লোস আলবার্তোদের নিয়ে গড়া দল নিয়ে মাত্র ১২ বছরের ব্যবধানে ৩টি বিশ্বকাপ জিতে নেয় ব্রাজিল।

 

পেলে একমাত্র প্লেয়ার হিসেবে ৩টি ওয়ার্ল্ড কাপ চ্যাম্পিয়ান হয়ছেন। আর কেউ এমনটি করতে পারে নি।

 

. মেসির এক পঞ্জিকাবর্ষে ৯২ গোল

মেসি মাঠে নামেন নতুন কোন রেকর্ড নিজের করে নেওয়ার জন্যে। মেসি মাঠে নামলেই রেকর্ডবই নতুন করে সাজাতে হয়। অসংখ্যা রেকর্ডের মাঝে মেসি ২০১২ সালে এমন এক রেকর্ড গড়েছেন যে রেকর্ড আর কবে ভাঙবে কিংবা আদৌ ভাঙবে কিনা সন্দেহ আছে।

 

এমনিতেই মেসির কাছে গোল করা একদম ডালভাতের মতো ব্যাপার স্যাপার, সেই বছর মেসি গোল করাকে আরো সাধারণ পর্যায়ে নিয়ে এসেছিলেন।

 

২০১২ সালে ৬৯ ম্যাচ খেলে ৯১ গোলের দেখা পেয়েছিলেন মেসি। বার্সার হয়ে ৬০ ম্যাচ খেলেই করেছিলেন ৭৯ গোল আর আর্জেন্টিনার হয়ে ম্যাচে ১২ গোল করে দেখা পেয়ে যান অবিশ্বাস্য এক কীর্তির। এর আগের রেকর্ড ছিল জার্মান জার্ড মুলারের ১৯৭২ সালে ৮৫ গোল করেছিলেন মুলার।

 

. থম্পসনের এক ম্যাচে ১৩ গোল

গোলের খেলা ফুটবল, একটা দল প্রতিপক্ষকে গোলের ব্যবধানে হারাতে পারলেই অনেক বড় করে দেখা হয়। দলীয় খেলায় /১০ গোল দেখা বিরল একটা বিষয়। ২০০১ সালে এরকম একটি বিরল ঘটনার দেখেছিল বিশ্ববাসী। ১১ এপ্রিল ২০০১ সালে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের একটি ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হয় আমেরিকান সামোয়া।

 

প্রতিপক্ষকে একদম গুড়িয়ে দেওয়া যাকে বলে তার পারফেক্ট উদাহরণ দেখায় অস্ট্রেলিয়া। খেলায় আমেরিকান সামোয়ার জালে গুনে গুনে ৩১ গোল দেয় অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ার স্ট্রাইকার আর্চি থম্পসন একাই করেন ১৩ গোল। তার ১৩ গোল কোন প্লেয়ারের এক ম্যাচে দেওয়া সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড।

 

. বেকেনবাওয়ারের অধিনায়ক এবং কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়

ফুটবলের সর্বোচ্চ শিরোপা জয় করা যেকোন প্লেয়ারের কাছেই অনেক বড় স্বপ্ন। পেলে, ম্যারাডোনা, থেকে শুরু করে হালের রোনালদো, বুফন, জাবি,ইনিয়েস্তারা বিশ্বকাপ জয় করে নিজেদের নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়। বিশ্বকাপ জয়ের দিক দিয়ে জার্মান ফ্রেঞ্জ বেকেনবাওয়ার ছাড়িয়ে গেছেন অন্য সব বিশ্বকাপ জয়ীদের।

 

তিনি একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে অধিনায়ক এবং কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জয় করেছেন। জার্মানির ১৯৭৪ বিশ্বকাপ জয়কালে দলের অধিনায়ক ছিলেন বেকেনয়াওয়ার। ১৯৯০ সালে ম্যারাডোনার আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে জার্মানি যখন তাদের তৃতীয় বিশ্বকাপ ট্রফির দেখা পায় তখন সেই দলের কোচ ছিলেন বেকেনবাওয়ার।

 

. খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়

অধিনায়ক এবং কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জিতেছিলেন জার্মান ডিফেন্ডার ফ্রেঞ্জ বেকেনবাওয়ার। ব্রাজিলিয়ান মারিও জাগালো জিতেছিলেন খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে। লেফট উইঙ্গার হিসেবে খেলা জাগালো ব্রাজিলের হয়ে ৫৮ এবং ৬২ বিশ্বকাপ জিতেছিলেন।

 

পরবর্তীতে ১৯৭০ সালে ব্রাজিল যখন তাদের ইতিহাসের তৃতীয় শিরোপা জয় করে তখন সেই বিশ্বকাপ জয়ী দলের কোচ ছিলেন মারিও জাগালো

 

. রোনালদোর চ্যাম্পিয়নস লিগের এক মৌসুমে ১৭ গোল

উয়েফা আয়োজিত চ্যাম্পিয়নস লীগ মানেই রোনালদো, রোনালদোর রেকর্ডের ছড়াছড়ি। এইজন্যে অনেকে UCL কে মজা করে Uefa Cristiano League বলে ডাকেন। এই আসরে সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা, সবচেয়ে বেশি এসিস্টকারী সহ এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি গোল দেওয়ার রেকর্ড ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দখলে।

 

রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে ২০১৩-১৪ মৌসুমে ১৭ গোল করেন রোনালদো। সেই মৌসুমে রোনালদোর দুরন্ত ফর্মের সুবাদে রেকর্ড ১০বারের মতো চ্যাম্পিওনস লীগের শিরোপা জিতে রিয়াল মাদ্রিদ।

 

. গোল রক্ষক হয়ে ১৩১ গোল

একজন গোলরক্ষকের কাজ হলো নিজ দলের গোলপোস্ট আগলে রাখা। মাঝে মাঝে গোলরক্ষকেরা লম্বা শট মেরে এসিস্ট করেন। একজন গোলরক্ষকের গোল করা বিরল একটি দৃশ্য। এটি বিরল দৃশ্য হলেও ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক রোজানেরি চেনি দৃশ্যটাকে নিয়মিত বানিয়ে ফেলেছিলেন।

 

গোলকিপার হয়েও ১৩১ গোল করেছিলেন তিনি। রীতিমতো অবিশ্বাস্য ব্যাপার স্যাপার। গোলগুলোর মধ্যে ৭১ টি গোল করেছেন স্পটকিক থেকে, বাকি ৬০ গোল ফ্রি কিক থেকে। তাছাড়া তিনি ব্রাজিল দলের হয়ে ২০০২ বিশ্বকাপ এবং ১৯৯৭ সালের কনফেডারেশন কাপ জয় করেছেন।

 

. দুই দেশ এক খেলোয়াড়

এমন মজার ঘটনারও সাক্ষী ফুটবল বিশ্বকাপ। ভিন্ন দুই দেশের হয়ে বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলেছেন লুইস মন্টি ( Luis Monti) ১৯৩০ সালে অর্থাৎ প্রথমবার আর্জেন্টিনার হয়ে। দ্বিতীয়বার ১৯৩৪ সালে ইটালির হয়ে।

 

ভিন্ন দুই দেশের হয়ে বিশ্বকাপের ম্যাচে টি গোল করার রেকর্ড রবার্ট প্রসিনেকির দখলে। যুগোস্লোভিয়া (১৯৯০) এবং ক্রোয়েশিয়া (১৯৯৮, ২০০২)- হয়ে খেলে গোল করেছিলেন।

 

১০. বেশি গোল

এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি গোলের রেকর্ড করেছেন রাশিয়ার ওলেগ সালেনকোর (Oleg Salenko) ১৯৯৪ সালে ক্যামেরুনের বিপক্ষে গোল করেন। এক বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন ফ্রান্সের জ্য ফন্টেইন (Just Fontaine)

 

মোট ১৩ গোল। সব বিশ্বকাপ মিলিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা জার্মানীর মিরোস্লাভ ক্লোসে (Miroslav Klose) বিশ্বকাপের ২৯ টি ম্যাচে মোট ১৬ টি গোল করেন তিনি।

 

১১. বেশি কার্ড

সুন্দর ফুটবলের দেশ হিসেবে পরিচিত ব্রাজিলের দখলেই বেশি (১১) লাল কার্ড দেখার মত খারাপ রেকর্ডও। ব্রাজিলের নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী দল দুটিও লাতিন আমেরিকারআর্জেন্টিনা (১০) উরুগুয়ে () অবশ্য হলুদ লাল কার্ডসহ সর্বমোট কার্ডের হিসেবে সবচেয়ে বেশি কার্ড দেখতে হয়েছে আর্জেন্টিনাকে (১২০ টি)

 

১২. শিরোপাহীন সর্বোচ্চ

বিশ্বকাপ শিরোপা না জিতেও সবচেয়ে বেশিবার এই আসরে অংশগ্রহণকারী দেশটি হলো মেক্সিকো (১৫) শিরোপাজয়ী অন্য তিন দেশ স্পেন (১৪), ইংল্যান্ড (১৪) ফ্রান্সের (১৪) চেয়ে বেশি বিশ্বকাপ খেলেছে মেক্সিকো।

 

১৩. সর্বকনিষ্ঠ সর্বজ্যেষ্ঠ

 

১৯৮২ বিশ্বকাপে মাত্র ১৭ বছর মাস ১০ দিন বয়সে যুগোস্লাভিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলে এখনও পর্যন্ত সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় নর্দ্যান আয়ারল্যান্ডের (Northern Ireland) নরম্যান হোয়াইটসাইড(Norman WHITESIDE)

 

সর্বজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে ম্যাচ খেলেছেন কলম্বিয়ার (Columbia) ফারীদ মন্দ্রাগন (Faryd MONDRAGON) ২০১৪ সালে জাপানের বিরুদ্ধে খেলার দিন বয়স ছিল ৪৩ বছর দিন।

 

সবশেষে বলতে পারি, ফুটবল একটি দারুণ উপভোগের খেলা। ফুটবল খেলা দেখার রোমাঞ্চটা পরিপূর্ণভাবে তখনই পাওয়া যায়, যখন আপনি এর নিয়মগুলো জানবেন। উত্তেজনাকর খেলাটি সঠিকভাবে বুঝে উপভোগ করার মজাই আলাদা।

 

আর নিয়ম না জেনে খেলা দেখলে পানসে লাগবে। লেখাটি পড়ে সব নিয়মকানুন সব তো জানলেন। ফুটবলের কিছু খেলোয়াড়, বিশ্বকাপ এবং রেকর্ডের কথাও জানলেন। এবার আশা করি এরপর থেকে খেলা দেখতে বসলে আগের চেয়ে বেশি উপভোগ করবেন।

 

লেখক: রাকিব খান